শীতঘুম

শীত (জানুয়ারী ২০১২)

Mohammad Alvi
  • ৪৫
  • 0
  • ৭৩
এক.
কনকনে ঠাণ্ডা । এই শীতের প্রথম শৈত্যপ্রবাহ । আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে এই শৈত্যপ্রবাহ আরও ৪-৫ দিন থাকতে পারে। জব্বার হকার তার সাইকেলে করে পেপার বিলি করতে বেরিয়েছে। ৮.০০ টা বেজে গেছে। এতো দেরি কখনও হয়না। এই তীব্র শীতের মধ্যেই কেবল এরকম হচ্ছে। আরও একটু দেরি করে ঘর থেকে বের হতে পারলে ভাল হতো। কিন্তু সেটা করার উপায় নেই। তাহলে কাস্টমারদের কাছ থেকে নানা কথা শুনতে হবে। এই এলাকায় সে পেপার বিলি করছে বছর তিনেক হল। তবে সময়মত পেপার বিলি করে আর ভদ্র ব্যবহার দিয়ে সে এখন সবার মুখচেনা। এলাকার স্থায়ী বাসিন্দারা সবাই তাকে নামেই চেনে।
‘ফিরোজা মহল’ এর সামনে এসে সাইকেল থামায় জব্বার,প্রতিদিনের মতো পেপারটা গেটের উপর দিয়ে ছুঁড়ে ভেতরে ফেলতে না ফেলতেই গেট খুলে একটা গাড়ি বের হল।হঠাৎ করেই যেন এ বাড়ির ঘুম ভেঙ্গেছে। এলাকার এই একটা বাড়ি, তিনবছরেও যার মালিকের সাথে কখনও কথা হয়নি জব্বারের। মাঝেমধ্যে শুধু দূর থেকে দেখতে পায় বয়স্ক এক দম্পতিকে। সাথে তাদের দুইজন কাজের মানুষ, সর্বসাকুল্যেচারজনই বিশাল এই বাড়ির বাসিন্দা। এলাকার অন্যান্যদের সাথেও তাদের খুব একটা খাতির নেই। কাজের লোকগুলো যেন মালিকের মতই খোলসে বন্দী। কাজের বাইরে কোন কথা বলতেই তাদের আপত্তি। শুরুর দিকে ভাব জমাতে গিয়েছিলো জব্বার। অনেকটা ধমক খেয়েই ফেরত আসতে হয়েছে। বাড়ির সব কাজ এই দুজন লোক মিলেই করে-বাজার করা, গাড়ি চালানো, বিল দেওয়া। আর মালিকদের হয়তো বছরে দুই একবার বাড়ি থেকে বের হতে দেখা যায়। পাড়ার দোকানদার হানিফ বেশ মজা করেই বলে‘আরে মেয়া, গেরামদেশে হোননায়, সাপ শীতের সময় শীতঘুমে যায়। এই বাড়ির লোকজন হারাবছরই শীতঘুমে থাহে’।
এই বাড়ির কিছু খবর জব্বার মাত্রই কদিন হল জানতে পেরেছে, ঠিকে কাজের মেয়ের কাছ থেকে। জেসমিনের সাথে তার কিছুটা খাতির আছে। বলতে লজ্জা নেই জেসমিনের সাথে খানিকটা ভাব ভালবাসাও হয়েছে তার।এরপরেও কোন খবর জানতে চাইলে মেয়েটা স্নো, পাউডার কিছু একটা আদায় না করে খবর দেবেনা। তার কাছ থেকেই এই বাড়ির বাসিন্দাদের বছরব্যাপি শীতঘুম এবং হঠাৎ করে এই প্রচণ্ড শীতে ঘুম ভাঙ্গার কারণ জানা গেছে, যা কিনা মুদি দোকানি হানিফও জানে না। জব্বার ঠিক করলো মোড় ঘোরার সময় হানিফের সাথে দেখা হলে তাকে এ বাড়ির ঘুম ভাঙ্গার রহস্যটা জানাবে। আরও একটা ব্যাপারেও ফয়সালা আছে। হানিফ ইদানীং জেসমিনের ব্যাপারে খুব বেশী আগ্রহ দেখাচ্ছে,তাকে সাবধান করে দিতে হবে। এসব চিন্তা করতে করতে মোড় ঘুরতেই দেখতে পেলো হানিফ এখনও দোকান খোলেনি। হতাশ হয়ে সাইকেলে প্যাডেল মারলো জব্বার।

দুই.
এদিকে এই শীতের সকালেও ‘ফিরোজা মহল’ এর ভেতর বেশ ব্যাস্ততা । ফিরোজা বেগম ভোরে ফজরের নামাজ পড়েই লিস্ট নিয়ে বসেছেন- বাড়ি নতুন করে সাজানোর জন্য কি কি কাজ করতে হবে। কাজের ফিরিস্তির মধ্যে বাড়ি রঙ করা থেকে শুরু করে নতুন পাপোষ কেনা পর্যন্ত সবই আছে। ড্রইংরুমে সোফায় বসে প্রায় ঘন্টাখানেক সময় নিয়ে তিনি কাজটা করলেন। উলটোপাশের সোফায় আশরাফ সাহেব বসে আছেন। হাতে একটা বই নিয়ে পুরো সময়টাই বইয়ের মধ্যে ডুবে থাকার ভান করলেন। কিন্তু ফিরোজা ঠিকই জানেন যে প্রতিটি কথাই তিনি খুব মনযোগ দিয়ে শুনেছেন। এটা আশরাফ সাহেবের বহু পুরনো অভ্যাস। কারও কথা যে তিনি গুরুত্ব দিয়ে শুনছেন সেটা কিছুতেই বক্তাকে বুঝতে দেওয়া যাবে না। তারা দুজন ছাড়াও ড্রইংরুমে আরও আছে মস্তফা আর রফিক,দুজনেই পুরনো আর অত্যন্ত বিশ্বস্ত। মস্তফা ফিরোজার দূর সম্পর্কের আত্মীয়।তাদের সাথে আছে প্রায় তিরিশ বছর ধরে। রফিকেরও অনেক দিন হল। রাফি আর রিমিকে ওরা ছোটবেলা থেকেই দেখেছে। ফিরোজা বেগম আর আশরাফ সাহেবের এখনকার নিঃসঙ্গ জীবনে ওরাই একমাত্র সঙ্গী। এই আলোচনাতে দুজনেই আছে, কারণ সিদ্ধান্ত যা হবে সেটা বাস্তবায়নের ভার ওদের হাতেই। এমনকি প্রয়োজনমনে করলে তারা মতামতও দিত্তে পারে।তবে ফিরোজা বেগমের কথার উপর কেউই কথা বলবেনা।
ফিরোজা বেগম লিস্টের সবকিছু বলে তারপর সবার দিকে তাকালেন, যদি কেউ তার সাথে দ্বিমত পোষণ করে অথবা ভাল কোন বুদ্ধি দেয়। দেখা গেলো তার প্রস্তাবের সাথে কেউই আপত্তি করছেনা। ফিরোজা বেগম সকালের অধিবেশন সেখানেই মুলতবি করলেন। সোফা থেকে দাঁড়িয়ে বললেন ‘তোরা দুজন তাহলে নাস্তা করে গাড়ি নিয়ে বের হয়ে পর’।
মস্তফা আর রফিক বের হওয়ার সময় দেখতে পেলো জব্বার পেপার দিচ্ছে। মস্তফা রফিককে উদ্দেশ্য করে বলল‘পোলাটা তো মনে হয় ইদানীং ফাঁকিবাজি শুরু করছে। পেপার দিতে এতো দেরি করতাছে।’ ‘আরে মিয়াভাই বাদ দেননা, খালুজানের কি আর পেপার পড়ার সময় আছে নাকি এহন? যদিওউনি ভাব ধরে যে এইগুলান নিয়া কোন চিন্তাই করতাছেনা, আসলে কিন্তু ভিতরে চিন্তায় মরতাছে।’ ‘হ ঠিকই কইছস। উনি তো বরাবরই এইরম। হ্যাঁর মনের কথা বাইরে আয়না। আর চিন্তা করবনাই বা ক্যান? কতদিন পর পোলাপান গুলা আইতাছে। আহারে ! কতদিন পর খালাম্মা-খালুর মুহে হাসি দ্যাখলাম।ওরা তো বড় হইছে একরকম আমার হাতেই। স্কুলে গেছে আমার হাত ধইরা। আমার লগে দেহা হইব কতদিন পর! কি যে আনন্দ লাগতাছে!’ মস্তফার দিকে একবার তাকিয়ে গাড়ির গতি বাড়ায় রফিক।
তিন.
নাস্তা করে টেবিল গুছিয়ে ড্রইংরুমে আসতেই ফিরোজা বেগম দেখতে পেলেন আশরাফ সাহেব দেয়ালে টাঙ্গানো ছবিগুলোর সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। অনেকগুলো ছবি, বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় তোলা। ছবিগুলো যেন সময়ের সাক্ষী হয়ে আছে। ফিরোজা বেগম একটা কাপড় এনে মুছতে লাগলেন। বহুদিনের অবহেলা আর অভিমানের ধুলো জমেছে ছবিগুলোর উপর। সবচাইতে পুরনো ছবিটাবাড়ির সামনে তোলা, যেদিন রিমি প্রথম স্কুলে যায় । ছবিটা সাদাকালো। আর সবচাইতে নতুন ছবিটা তোলা বছর সাতেক আগেনায়াগ্রা জলপ্রপাতের পাশে,নাতি নাতনিদের সাথে নিয়ে।কিন্তু পুরনো ছবিটাই যেন সবচেয়ে বেশী প্রাণবন্ত,সবচাইতে আন্তরিক। আর নতুন ছবিগুলো কেমন যেন কাঠখোট্টা, যেন ফটোসেশনের জন্য নিতান্ত দায়ে পড়ে তোলা।
ছবিগুলো মুছতে মুছতে আশরাফ সাহেবের পাশে এসে পরলেন ফিরোজা। যে ছবির সামনে আশরাফ সাহেব এখন দাঁড়িয়ে সেটা রিমির বিয়ের সময় তোলা। রিমির দুই পাশে তারা দুইজন আর পেছনে রাফি। বিয়ের বছরখানেকের মধ্যেই স্বামির সাথে ক্যানাডার উদ্দেশ্যেরওয়ানা হল রিমি। তার স্বামি জামিল আর্কিটেক্ট। আশরাফ সাহেব কখনই চাননি তার ছেলে-মেয়েরা কেউ ভিনদেশের নাগরিকত্ব নিক। তিনি জামিলকে অনেক বোঝানোর চেষ্টা করলেন।দেশেই ভাল ক্যারিয়ার গড়ার মতো যথেষ্ট সম্ভাবনাএবং সুযোগতার হাতে ছিলো। কিন্তু জামিলকিংবা রিমি কেউই বুঝতে চায়নি, কিংবা তিনি হয়তো বোঝাতে পারেননি। তার ঠিক বছর তিনেক পরযখন রাফি বাড়িতে এসে জানালো যে তার আমেরিকার ভিসা হয়ে গেছে, তখন আর কোন আপত্তি করেননি আশরাফ সাহেব। কারণ রাফি যে স্কলারশিপটা পেয়েছিলো সেটা অগ্রাহ্য করাটা হত নিতান্তই বোকামি। রাফি কথা দিয়েছিলো সে ফিরে আসবে, আশরাফ সাহেব অবশ্য খুব বেশি আশা করেননি । একসময় দেখা গেলো রাফিরও শিকড় গজিয়ে গেলো। প্রাচুর্য, স্বাচ্ছন্দ্য এবং নিরাপত্তার যোগফলের কাছে পিছুফেরার টান ধীরে ধীরে ফিকে হয়ে গেলো।
উত্তরাধিকার সূত্রে আশরাফ সাহেব অনেক সম্পত্তির মালিক। তিনি সেই সম্পত্তিকে আরও বহুগুণ বাড়িয়ে নিয়েছেন ব্যবসায়িকবুদ্ধির বদৌলতে।ছেলে-মেয়ে দুজনেই দেশ ছাড়ার পর ধীরে ধীরে সবকিছু থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিলেন। কার জন্য আর করবেন! এ বাড়ি তো খাঁ খাঁ করছে।ব্যবসায় নিজের অংশটুকু অন্য অংশীদারদের কাছে বিক্রি করে দিলেন। দুটো প্লটে এপার্টমেন্ট করে ভাড়া দিলেন আর নিজেরা থাকলেন আগের বাড়িতেই। এরপর থেকেই ‘ফিরোজা মহল’ এর শীতঘুমের শুরু। স্থায়ীভাবে বিদেশে থাকার কোন ইচ্ছে ছিলোনাতাঁদের দু’জনের। ছেলেমেয়েরা বহুবার তাদের সাথে গিয়ে থাকার জন্য বলেছে, তিনি রাজি হননি। কেবলমাত্র একবার ক্যানাডাআর আমেরিকা দু’জায়গাতেই বেড়াতে গিয়েছিলেন,নায়াগ্রার পাশে ছবিটা সে সময়ই তোলা। তখনই টের পেয়েছিলেন কোথাও যেন একটা সুর কেটে গিয়েছে।আন্তরিকতার চাইতে বেশি এ যেন কেবল দায়িত্ব পালন। অল্প কিছুদিন থেকেই ফিরে এসেছিলেন সেবার। আর যাওয়া হয়নি।
কথা ছিলো ওরা প্রতিবছর দেশে বেড়াতে আসবে, কেউ কথা রাখেনি।এখন পর্যন্ত ওরা একবারও আসার সময় করে উঠতে পারেনি।ফিরোজা বেগমের অভিমান যেন তাই আরও বেশি, নিজে থেকে তিনিকখনও ছেলে মেয়েদের ফোন করেননা। তবে এবার ওদের আসার খবর পাওয়ার পর থেকেই বাড়িটা যেন ঘুম ভেঙ্গে জেগে উঠেছে। তারা দুজনেই যে পাহাড়প্রমাণ কষ্ট বুকে নিয়ে প্রতিনিয়ত একে অপরের সাথে ভাল থাকার অভিনয় করে চলেছেন,হঠাৎ করেই যেন আর সেই অভিনয়টা করতে পারছেননা। রাফি এর রিমি দু’জনেই এবার একসাথে আসছে।
আর মাত্র তিন দিন বাকি।
চার.
আজই ওদের রওয়ানা দেবার কথা। বাড়ি মোটামুটি গোছানো হয়ে গেছে। এখন শেষ পর্যায়ে ঘষামাজার কাজ চলছে। বিকেলের দিকে টেলিফোন বাজতেই আশরাফ সাহেব দৌড়ে গেলেন ধরার জন্য। ওদের আসার খবর পেয়ে অনেক আত্মীয়স্বজনই ফোন করছে, কিংবা হয়তো প্লেনে ওঠার আগে রাফিই ফোন করলো। ঠিক তাই,ফোন ধরতেই রাফির গলার আওয়াজ পাওয়া গেলো। কিন্তু দু’একটা কথা বলেই আশরাফ সাহেব চুপ হয়ে গেলেন। রিসিভারটা যদিও হাতে ধরা,কিন্তু কথা যেন শুধু ওপাশ থেকেই হচ্ছে। আশরাফ সাহেব শুধু হাঁ হুঁ করে যাচ্ছেন। কিছুক্ষণ পর রিসিভারটা রেখে ঘুরে দাঁড়াতেই দেখতে পেলেন পেছনে ফিরোজা আর মস্তফা দাঁড়িয়ে। প্রচণ্ড রাগে ফেটে পড়তে ইচ্ছে করলো, কিন্তু ফিরোজা বেগমের দিকে তাকিয়েই যেন নিজেকে সংযত করলেন।শান্ত স্বরেবললেন
‘রাফি করেছিলো। হঠাৎ করে জরুরি একটা কাজ পড়ে যাওয়াতে ও আসতে পারবেনা। আর রিমিও মনে হয় ওকে ছাড়া আসতে চাইছেনা। তবে রাফি বলেছে এর পরের সুযোগ পাওয়া মাত্রই চলে আসবে। আমাদের টেনশন করতে নিষেধ করলো।’
সবাই যেন পাথর হয়ে গেলো। শ্বাসরুদ্ধকর এক নীরবতা রুমের ভেতর। এর মাঝেই ফিরোজা বেগম মুচকি হাসলেন। এ যেন তার জানাই ছিল। মস্তফাকে উদ্দেশ্য করে বললেন ‘কাজগুলো সব শেষ করে ফেলিস। অর্ধেক করে ফেলে রেখে তো আর লাভ নেই।’
গামছার খুঁট দিয়ে চোখ মুছতে মুছতে মস্তফা রুম থেকে বের হয়ে গেলে তাঁরা একে অপরের দিকে তাকালেন।
প্রায়ান্ধকার রুমে নিঃশব্দে দাঁড়িয়ে রইলেন দু’জন রিক্ত-অসহায় মানুষ।
পাঁচ.
পেপার দিতে গিয়ে খানিকটা অবাক হল জব্বার। বাড়িটা এতো নীরব কেন? এমন তো হওয়ার কথা নয়। আজ বাদে কাল এ বাড়ির ছেলেমেয়েরা বহুদিন পর বিদেশ থেকে আসবে। এ বাড়িতে তো সানাই বাজবার কথা। গতকালও তো জেসমিনের সাথে কথা হল,সবই তো ঠিক ছিল। ‘আবার কি হইলো?’গায়েরচাদরটা ঠিক করেআনমনে বিড়বিড় করে সামনের দিকে এগোল সে।
শীত প্রায় শেষ হয়ে আসছে। কিন্তু ফিরোজা মহল যেন আবার শীতঘুমে তলিয়ে গেছে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
প্রজ্ঞা মৌসুমী শীত সংখ্যায় স্বাভাবিকভাবেই ধনী-গরীব বৈষম্য এসেছে। আপনার গল্পটা সেরকম হবে ভেবেছিলাম শুরুতে কিন্তু অন্যরকম গল্প। ভালো লাগলো বিষয়বস্তু। দেশাত্নবোধ না, বলবো বাবা-মার প্রতি দায়িত্ব-কর্তব্য মনে করিয়ে দিলেন। লেখনী সুন্দর। শেষটা পড়ে খারাপ লাগলো। অন্ততঃ একজনও আসতে পারত। যাওয়ার দিন টিকেট ক্যান্সেল করলে টাকা ফেরত দেয়া হয় কি?টিউশনফির চাপে প্লেনের ভাড়া যোগাড় করতে হিমশিম খাই। ইচ্ছা থাকলেও যাওয়া হয়না। এরকম সুযোগ পেলেতো প্রতিবছরই দেশে যেতাম...যাই হউক, গল্প ভালো লেগেছে.
ভালো লাগেনি ৩০ জানুয়ারী, ২০১২
হয়তোবা টিকেট কয়েকদিন আগেই ক্যান্সেল করা, রাফি হয়তো শেষ মুহূর্তের আগে বাবা-মাকে জানানোর দরকার মনে করেনি কিংবা হয়তো বাবা-মাকে জানানোর মতো মানসিক প্রস্তুতি নিতে কয়েকটা দিন সময় নিয়েছিলো ... অনেকভাবেই কল্পনা করে নেওয়া যেতে পারে...:):)। যাই হোক,আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশী হলাম
ভালো লাগেনি ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
এম এম এস শাহরিয়ার লিখাটা ঠিক বুজলামনা আবার একটা ভালো লাগাও কাজ করলো . কি ভালো লাগলো সেটাও বুজলামনা -- আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো .
ভালো লাগেনি ২৭ জানুয়ারী, ২০১২
মুহাম্মাদ মিজানুর রহমান খুব সুন্দর ছোট গল্প.........মন ছুঁয়ে গেল.......
ভালো লাগেনি ২৬ জানুয়ারী, ২০১২
সালেহ মাহমুদ খুব সুন্দর গল্প। ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
ভালো লাগেনি ২৬ জানুয়ারী, ২০১২
সাজিদ খান অসাধারণ । আপনার গল্পটি আমার কাছে ভালো লেগেছে । সাজানো টা সুন্দর হয়েছে ।
rakib uddin ahmed হ্যলো Alvi,কেমন আছেন?আপনার বার্তা পেয়েছি,তবে আমার একটু দেরী হলো..,.,but,আপনার লিখাটা সুন্দর,খুব ভালো লাগলো।"শীতঘুম" নামটাও সুন্দর...!লিখুন অবিশ্রান্ত, প্রত্যাশা থাকলো।
রোদের ছায়া খুব ভালো , শীতঘুম নামটাও খুব সুন্দর হয়েছে...
Mohammad Alvi @মিজানুর রহমান রানা এই সংখ্যার প্রতিটি গল্পে(দু-একটি বাদে) ও বেশ কিছু কবিতায় আমার কমেন্ট এবং ভোট আছে (একটা দেখতে পাবেন আরেকটা পাবেননা).........তবে যাই হোক,এই পোস্ট দেওয়াতে দুটো কমেন্ট তো অন্তত বাড়লো :) :).........:)
ভালো লাগেনি ২১ জানুয়ারী, ২০১২
মামুন ম. আজিজ সুন্দর গল্পতো বটেই। বিষয ভিন্নতা নজর কারল। সবাই একিদিকে শিত খুঁজেচে যেকানে সেখানে আলভী অন্যদিকে। শুভ কামনা।
ভালো লাগেনি ২১ জানুয়ারী, ২০১২
মিজানুর রহমান রানা আপনি অন্যদের লেখা পড়–ন, কমেন্ট করুন, যোগ্যমতো ভোট দিন দেখবেন আপনার লেখাও সবাই পড়বে। ধন্যবাদ।
ভালো লাগেনি ২১ জানুয়ারী, ২০১২

০৪ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৩ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪